ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Options

বাংলাদেশের সেরা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা ২০২৪

আপনার মানিপ্ল্যান্ট গাছের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং গুল্মকে উৎসাহিত করার জন্য প্রয়োজন অনুসারে ছাঁটাই করুন। অনেক লম্বা হয়ে যাওয়া ডালপালা কেটে ফেলুন এবং হলুদ বা ক্ষতিগ্রস্থ পাতাগুলি সরিয়ে ফেলুন। উদ্ভিদ কাটছাঁট করার উপযুক্ত সময় হল শীতকাল, তবে এটি করা আসলে খুব একটা জরুরী না!

ড্রাগন ফল গাছ প্রচন্ড খরা এবং জলাবধ্যতা সহ্য করতে পারে না। তাই শুষ্ক মৌসুমে ১০-১৫ দিন পর পর গাছের গোড়ায় জল দিতে হবে এবং বর্ষার মরসুম জল প্রয়োগ করবেন না, তাহলে কুঁড়ি ঝড়ে পড়বে এছাড়া ফলন্ত গাছে ৩ বার অর্থাৎ ফুল ফোটা অবস্থায় একবার, ফল প্রথম বার ধরা অবস্থায় একবার এবং ১৫ দিন পর আরেকবার জল দিতে হবে।

ক. তলার প্রথম অংশ : তৃতীয় গ্রেডের ইটের কম দামি ছোট আকারের খোয়া/টুকরা দিয়ে ৩-৪ ইঞ্চি ভরাট করা;

সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং পর্যাপ্ত জল দেওয়া গোলাপ গাছের সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। গভীর শিকড়ের বৃদ্ধিকে উত্সাহিত করতে গাছের গোড়ায় গভীরভাবে জল দিতে হবে। ছত্রাকজনিত রোগের ঝুঁকি কামাতে গাছে সামঞ্জস্য বজায় রেখে জল দিতে হবে।

Text dimensions A A A Shade C C C C কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এই ফলের বিভিন্ন জাত আনা হয়। নরম শাঁস ও here মিষ্ট গন্ধ যুক্ত গোলাপি বর্ণের এই ফল খেতে অনেক সুস্বাদু আর তার সাথে এই ফল ভিটামিন সি, মিনারেল পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এবং ফাইবারের উৎকৃষ্ট উৎস।

শুধু মাত্র সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ফোন করুন

অভ্যন্তরীণ ই-সেবাসমূহ স্মার্ট কৃষি নিউজ ক্লিপিং স্মার্ট কৃষি ডিরেক্টরি কৃষি সেবা পোর্টাল এআইএস টিউব সকল

উপযোগী জাত বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সফলভাবে চাষ করার জন্য বাউ জার্মপ্লাজম সেন্টার থেকে অবমুক্তায়িত বাউ ড্রাগন ফল-১ (সাদা) বাউ ড্রাগন ফল-২ (লাল) চাষ করা যেতে পারে। এ ছাড়া হলুদ ড্রাগন ফল ও কালচে লাল ড্রাগন ফলও চাষ করা যেতে পারে।

উদ্ভাবন আগামীর কৃষি এখনকার করনীয় চলতি ফসল দেশজ কৃষি প্রচ্ছদ ফসল প্রশ্নোত্তর ভিডিও ই-ডিরেক্টরি লগইন

ড্রাগন গাছের জন্য দিনে কত ঘন্টা সূর্যের আলা প্রয়োজন?

স্ট্রেস হ্রাস: গবেষণায় দেখা গেছে যে বাড়িতে বা কর্মক্ষেত্রে গাছপালা থাকলে তা চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং সামগ্রিক সুস্থতার উন্নতি করতে পারে।

সমতল ভূমির তুলনায় উঁচু স্থান বা পাহাড়ি ভূমিতে কন্টুর পদ্ধতিতে ড্রাগন ফলের কাটিং রোপণ প্রদ্ধতির আদর্শ স্থান। যে স্থানে সহজে জল দাঁড়ায় না এমন উঁচু স্থান ড্রগন গাছের জন্য নির্বাচন করতে হবে এবং দিনে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা সূর্যের আলো পায় তেমন স্থান গাছ বেড়ে ওঠবার জন্য এবং ফল দেওয়ার জন্যে উত্তম। চারা রোপণের জন্য উপযোগী সময় হলো এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *